আমি গল্প হবোথাকবো ছোট বড় সবার মুখেআমি গল্প হবোআমি থাকবো সবার মাঝেনিজেকে বিলিন করে,আমি গল্প হবোশুধু তোমাদের জন্য। আমি গল্প হবোআনন্দের সময় উপহার দিতেআমি গল্প হবোভালো লাগার কিছুটা ভালো দিতেআমি
দৃষ্ট নেই আমারদূর আকাশ দেখারইচ্ছা আছে আমারঅনেক কিছু করারপ্রতিবন্ধী যে আমরাএই সমাজ জুরে, হতে চাই আকাশের তাঁরাসুযোগ পেলে দিতে চাই আলোআমরা প্রতিবন্ধী থাকতে চাইনাচাইনা বোঝা হয়ে থাকতে কারো,প্রতিবন্ধী শব্দটি তুলে
যতো করি লেখা লেখিতাই নিয়ে হয় কানা কানিকেউ বলে ভালোকেউ বা বলে মন্দএই হলো আমার লেখারসত্যি কারের গল্প,যেমন হয় না শিশিরের জলে গোসলতেমনি হয়না খাটি সোনা ওজনআমাদেরী কবিতা গুলো হয়ে
আমার শহর জেলা যশোরআমার অহংকারএই শহরে আছেন অনেক বুদ্ধিজীবীরাএই শহরে আছে অনেক শিক্ষা প্রতিষ্ঠানবাংলাদেশ ডিজিটাল হলযশোর তার প্রাণ।এই শহরে আছেবিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়জেলা যশোর তারই অহংকার,যশোরের বুকে আরো আছেবিমানবন্দর ক্যান্টনমেন্টআছে
বাবার চোখে জল ঝরেলুকিয়ে বাবা কেঁদে যায়হাজার কষ্ট হলেও বাবারসন্তানের পা কেঁধে নেয়বাবা সে তো বাবাসন্তানের জন্য সে তোরাত দিন কাজ করে যায়।বাবার হাতে দুধ মাখা ভাতলক্ষ স্বাদে ভরাবাবা তুমি
রক্ত ঝরাবো কত?আর কত হতে হবে লাশস্বাধীন বাংলার এ কি অবস্থাবাহ্ ! স্বাধীনতা সাব্বাশ সাব্বাশ,যে শত্রুর জন্য প্রাণ গেলোশ্রেষ্ঠ বাঙালী তোমারসেই শুত্রু আজ তোমার ঘরেকরছে তোমার বসোবাসবাহ্!স্বাধীনতা সাব্বাশ সাব্বাশ।প্রাণ ফিরে
ইচ্ছা ছিলো আসবো আমিদেখতে আজব শহর ঢাকাকেমন করে হইছে বড়সব শহরের রাজা,এই শহরের রাস্তা ঘাটঅনেক আঁকা বাঁকাএই শহরের মানুষ গুলোসত্যি সত্যি বোকা।দেয়না খেতে পাইনা ঠাইচাই শুধু টাকাঢাকা শহর মানে বুঝিটাকা
উজ্জ্বল রায়, নড়াইল প্রতিনিধি : ফাঁসির আগে শেষ কিছু রাতের অন্যতম এক রজনী। জেলে বসে মা’কে বছর ঊনিশের ছেলে লিখেছিলেন এক ভয়ঙ্কর চিঠি। প্রমাণ দেয়, কিভাবে স্বাধীনতার লড়াই মজ্জায় মজ্জায় প্রবেশ
জগন্নাথের প্রিয় গীত গোবিন্দ মাহাত্ম্য উজ্জ্বল (রায় নড়াইল) জেলা প্রতিনিধি।। গীত গোবিন্দ যে জগন্নাথের কতটা প্রিয় তার পরিচয় বেশ কয়েকটি ঘটনা থেকেই জানা যায়। জয়দেবের গীতগোবিন্দ রচনা সমাপ্ত হলে তা
বিধি;তাের নিয়তির নির্মম পরিহাসের একমাত্র শীকার আমিআমারই প্রিয়াকে কেড়ে নিলি নালিশ করিনি আমি।কেড়েই যখন নিলিরাখতিস মােদের একই দেশে।তাও তুই না করে, প্রিয়াকে পাঠালি বিদেশে!!বিদেশ গিয়ে ভুললো প্রিয়া শুধু তাের দোষে।ভাগ্যের