1. admin@channeldurjoy.com : admin : Salahuddin Sagor
  2. news.channeldurjoy@gmail.com : Editor :
তুরাগতীরে এক বদনা অজুর পানির দাম ২০ টাকা - চ্যানেল দুর্জয়
বৃহস্পতিবার, ১৮ এপ্রিল ২০২৪, ০৯:৫১ অপরাহ্ন
সদ্যপ্রাপ্ত :
চৌগাছার মর্জাদ বাওড়ে ঐতিহ্যবাহী নৌকাবাইচ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত সুনামগঞ্জে সড়ক দুর্ঘটনায় গায়ক পাগল হাসান মারা গেছেন বিএনপি মুক্তিযুদ্ধের চেতনা নিয়ে রাজনীতি করে না: ওবায়দুল কাদের লক্ষ্মীপুরে সন্ত্রাসীদের হামলায় আহত ছাত্রলীগ নেতার মৃত্যু যশোর কেন্দ্রীয় কারাগারে যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত আসামির মৃত্যু ঝালকাঠিতে ট্রাক-প্রাইভেটকার-অটোরিকশার সংঘর্ষে নিহত ১২ তৃতীয় ধাপে ১১২ উপজেলায় নির্বাচন ২৯ মে চুল কাটা নিয়ে বাবার কাছে বকা খেয়ে ছেলের আত্মহত্যা ডাক্তারের অভাবে হুমকির মুখে চৌগাছা হাসপাতালের চিকিৎসাসেবা! রাজধানীতে অতিরিক্ত মদপানে শিক্ষার্থীর ‍মৃত্যু

তুরাগতীরে এক বদনা অজুর পানির দাম ২০ টাকা

  • প্রকাশিত : শুক্রবার, ১৩ জানুয়ারি, ২০২৩
তুরাগতীরে এক বদনা অজুর পানির দাম ২০ টাকা
এক বদনা অজুর পানির দাম ২০ টাকা


নিজস্ব প্রতিবেদক : গাজীপুরের টঙ্গীর তুরাগ নদীর তীরে বিশ্ব ইজতেমাকে কেন্দ্র করে ব্যবসা খুলে বসেছেন স্থানীয়রা। হকার ও মৌসুমি ব্যবসায়ীরা আতর, টুপি, জায়নামাজ, চাদর, কম্বল ও খাবারের দোকানসহ প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র নিয়ে রাস্তার দুই পাশে পসরা সাজিয়ে বসেছেন। শুধু তাই নয়, অনেককেই আবার অজুর পানি, পুরোনো পত্রিকা ও পলিথিন বিক্রি করতে দেখা গেছে।


আরও পড়ুন : বাংলাদেশে ‘ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর গুলি’ বৃদ্ধাসহ আহত ২

শুক্রবার (১৩ জানুয়ারি) ইজতেমার আশপাশ এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, জুমার নামাজে অংশ নিতে আসা মুসল্লিদের কাছে এক বদনা অজুর পানি ২০ টাকা, পুরোনো পত্রিকা ও নামাজের জন্য পলিথিন ১০ টাকায় বিক্রি করছেন কিছু মৌসুমি ব্যবসায়ী।

পত্রিকা ও পলিথিন বিক্রেতা তোফায়েল আহমেদ বছরের অন্য সময়ে বাসে বাদাম করেন। কিন্তু কিছুদিনের জন্য ইজতেমায় পুরনো পত্রিকা বিক্রি করতে এসেছেন তিনি।

তোফায়েল জানান, অনেক মুসল্লি খালি হাতেই ইজতেমায় চলে আসেন। মূলত, তাদের সুবিধার কথা বিবেচনা করেই পত্রিকা বিক্রি করছি। সামান্য আয় হলেও মুসল্লিদের কাছে প্রতি দুই পাতা পত্রিকা ১০ টাকায় বিক্রি করছি। তবে, কেউ একটু কম দিলেও ফিরিয়ে দিচ্ছি না।

একইভাবে অজুর পানি বিক্রি করছেন জোবায়েরসহ কয়েকজন। তারা বলছেন, মানুষের ভিড়ে অনেকেই অজুর স্থানে যেতে পারছেন না। তাই, কয়েকজন মিলে বদনা ও দূর থেকে পানি নিয়ে এসেছি। ব্যবসার পাশাপাশি মুসল্লিদের নামাজের সুবিধার কথা মাথায় রেখেছি। কিছু টাকা আয়ও হলো, মুসল্লিরাও নামাজ পড়তে পারল।

জোবায়ের বলেন, এক বদনা অজুর পানি ২০ টাকায় বিক্রি করছি। তবে, কোথাও কোথাও চাহিদা বেশি দেখলে ২৫ থেকে ৩০ টাকা করেও বিক্রি করছি।ইজতেমায় আসা আবদুল জলিল বলছেন, বাসা থেকে কিছু নিয়ে আসেনি। তারমধ্যে মাঠেও জায়গা পাইনি। তাই, এক বদনা পানি কিনে অজু করেছি। পরে ১০ টাকায় পত্রিকা কিনে সড়কেই নামাজ আদায় করতে বাধ্য হয়েছি।আবদুল জলিলের মতো এমন অনেকেই এমন পরিস্থিতির স্বীকার হয়েছেন।

এই বিভাগের আরো সংবাদ

আজকের দিন-তারিখ

  • বৃহস্পতিবার (রাত ৯:৫১)
  • ১৮ই এপ্রিল ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ
  • ৯ই শাওয়াল ১৪৪৫ হিজরি
  • ৫ই বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ (গ্রীষ্মকাল)

এই মুহুর্তে সরাসরি সংযুক্ত আছেন

Live visitors
97
3252743
Total Visitors