একটা কষ্ট সদ্য শরীর আবৃত্ত বোঝে না পুরুষ প্রেম,দেখেনা শুনেনা কি এমন রূপ গুরু দক্ষীণা দাও।চঞ্চল ঝর্ণাকলম জননী সংসার চাপা কান্না অপেক্ষায় তার,নিরব অভিমান ভাঙ্গে বুক ভঙ্গুর সূর্যটা আলোহীন,কখন ফুঁসে
সব চাওয়া কী পূরণ হয়!যদি অধরা কে ধরতে চাওযদি অদেখা কে দেখতে চাওযদি সাদা মেঘের ভেলায় ভেসে পাড়ি দিতে চাও সপ্ত আকাশযদি সজোরে ছুটে যাওয়া স্খলিত তারাটাকে ধরতে চাওপারবে কী!যদি
এ্যাস্ট্রেতে সিগারেটের ছাই ফেলতেইওপাশের রুম থেকে বারান্দা বেয়েহঠাৎ ধপাধপ ধপধপ শব্দের তালকী হলো— কয়েক সেকেন্ড লাগলো বুঝতে।কাপড় ধোয়ার ছন্দযুক্ত শব্দবাথরুম থেকেই ভেসে আসছেভাইটা আমার চল্লিশে তবু ব্যাচেলরবেচারা আছেন খুব কষ্টের
আজ ভুলতে বসেছি ইতিহাসভুলতে বসেছি গাইতে দেশের গান“মোরা একটি ফুলকে বাঁচাবো বলে যুদ্ধ করি…”যদি সাধ জাগে তবে একবার এসে দেখে যাস্ কেমন ভাবে বেঁচে আছিতুই তো সাত সমুদ্রের ওপাড়ে বসে
প্রেম মানে কেবল ফর্সা ত্বক আর ঝালমুড়ি মত মুখোরোচক চেহারা নয়,প্রেম মানে কেবল গাড়ি-বাড়ি অর্থ সম্পদ নয়,প্রেম মানে কেবল অভিলাষী পোশাকের ঝলক নয়।প্রেম হতে পারে একটা নির্মল হাসি বা চোখের
রাত পোহালেই হাহাকারঅভাবগ্রস্থ অনাহারী মানুষের দীর্ঘ শ্বাসে ভরা দখিনা বাতাসদুঃস্বপ্নের কালো মেঘে ঢাকা ভোরের নির্মল আকাশপ্রাণহীন শহর বন্দর জনপদএকদল হিংস্র মানুষের একতরফা ঘেউ ঘেউমিথ্যা স্বপ্ন দেখানো বেওয়ারিশ জননেতার সীমাহীন দৌরাত্ম্যকাকের
উজ্জ্বল রায় (জেলা প্রতিনিধি) নড়াইল থেকে: নড়াইল জেলা পুলিশের আয়োজনে মাসিক কল্যাণ সভা ও শ্রেষ্ঠ অফিসারদের সন্মাননা প্রদান করেন পুলিশ সুপার প্রবীর কুমার রায়। (১৭ জুলাই ) সকাল সময় নড়াইল
জাইগ্যা উঠো তড়িৎ কইরাঘুমাইও না আর বেহুলাদ্যাশ টা গ্যাছে চোরে ভইরাসে কী রে সামান্য চোরা!সারা শরীরে খাঁটি সরিষার তৈল মাখাধইরতে গ্যালে পিছলাইয়া যায়ধরাই যায় নারান্না করো তো গ্যাসের চুলায়বাংলা ছাঁই
ঘুষ খাব আমি যতো পাই সামনেকরবো অনিয়ম দুর্নীতি সীমাহীনশেষ বয়সে এসে সাজবো হুজুরতখন বলবে লোকে মুমিন। করবো অন্যায় পদে পদে যৌবনেকরবোনা কোন ভালো কাজটাকা দিয়ে সব ঢেকে ফেলবো শেষকালেবলবেনা কিছু
হে উদাস কবি কার কথা এত ভাবো তুমি,যাকে ভাবো সে তো অন্যের।যদি একটা ফাগুন চাও তাহলে বলদক্ষিণা বাতাসকে,যদি সমুদ্র চাও তবে ফিরে যাও তুমিনদীর কাছে।যদি সে ঢেউ হয়ে আসে তাকে