বিভাগভিত্তিক বিশ্লেষণে ঢাকা বিভাগে ১৪ জন চট্টগ্রামের ৩ জন, সিলেটের ৪ জন, রাজশাহীর ৫ জন, খুলনার ৬ জন, ময়মনসিংহের ১ জন এবং বরিশাল বিভাগের ১ জন।
বয়স ভিত্তিক বিশ্লেষণে ৮১ থেকে ৯০ বছরের মধ্যে ১৩ জন, ৭১ থেকে ৮০ বছরের মধ্যে ১০ জন, ৬১ থেকে ৭০ বছরের মধ্যে ৫ জন, ৫১ থেকে ৬০ বছরের মধ্যে ১৫ জন, ৪১ থেকে ৫০ বছরের মধ্যে ১ জন, ৩১ থেকে ৪০ বছরের মধ্যে ১ জন এবং ২১ থেকে ৩০ বছরের মধ্যে ১ জন। ৩৪ জনের মধ্যে ২৯ জন পুরুষ ও ৫ জন নারী। হাসপাতালে মারা গেছেন ৩২ জন এবং বাসায় ২ জন। এ নিয়ে মোট প্রাণহানি হলো ২ হাজার ৫৮১ জনের।
আর করোনা শনাক্ত হওয়া রোগীর সংখ্যা দাঁড়ালো মোট ২ লাখ ২ হাজার ৬৬ জন।
গত ২৪ ঘন্টায় মোট ১০ হাজার ৬৩২ টি নমুনা সংগ্রহ হয়েছে। এখান থেকে ১০ হাজার ৯২৩ টি নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে। সব মিলিয়ে এ পর্যন্ত নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে ১০ লাখ ১৭ হাজার ৬৭৪ টি।
এছাড়া গত ২৪ ঘণ্টায় সুস্থ হয়েছেন ১ হাজার ৩৭৩ জন। এ পর্যন্ত মোট সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছন ১ লাখ ১০ হাজার ৯৮ জন। গত ২৪ ঘণ্টায় আইসোলেশনের নেওয়া হয়েছে ৭৭৯ জনকে। বর্তমানে আইসোলেশনের আছেন ৪১ হাজার ৫৩৮ জন। এছাড়া আইসোলেশন থেকে ছাড় পেয়েছেন ৫৩১ জন, এ পর্যন্ত মোট ছাড় পেয়েছেন ২৩ হাজার ৪০ জন। বর্তমানে মোট আইসোলেশনে আছেন ১৮ হাজার ৪৯৮ জন।
নমুনা বিবেচনায় শনাক্তের হার ২৪ দশমিক ৮০ শতাংশ। শনাক্ত বিবেচনায় সুস্থতার হার ৫৪ দশমিক ৪৯ শতাংশ এবং মৃত্যুর হার ১ দশমিক ২৮ শতাংশ।
শনিবার (১৮ জুলাই) স্বাস্থ্য অধিদফতরের করোনাভাইরাস সংক্রান্ত অনলাইন ব্রিফিংয়ে এ তথ্য জানান স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (প্রশাসন) অধ্যাপক ডা. নাসিমা সুলতানা