1. admin@channeldurjoy.com : admin : Salahuddin Sagor
  2. news.channeldurjoy@gmail.com : Editor :
যশোর রাজগঞ্জের খেজুরের গুড় যাচ্ছে দেশ-বিদেশ - চ্যানেল দুর্জয়
শুক্রবার, ১৭ মে ২০২৪, ০২:৩৩ অপরাহ্ন
সদ্যপ্রাপ্ত :
আজ থেকে হেলমেট ছাড়া মোটরসাইকেলে তেল নয় চান্দু হয়ে চমকে দিলেন কার্তিক  লু ঢাকা ঘুরে যাওয়ার পর বিএনপির মাথা ঘুরে গেছে: পররাষ্ট্রমন্ত্রী ‘জন্মের পর থেকে বাংলাদেশকে নিয়ন্ত্রণে সব পরিকল্পনা করেছে ভারত’ বিক্ষোভে উত্তাল ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয় রেফারির সিদ্ধান্তে অধিনায়ক ছাড়া কেউ অসম্মান দেখালে ‘হলুদ কার্ড’ ২ লাখ ৬৫ হাজার কোটি টাকার উন্নয়ন বাজেট অনুমোদন চৌগাছায় দুর্বৃত্তের দেওয়া বিষে নষ্ট হলো কৃষকের ৪বিঘা জমির পাট ভারতীয় পণ্য বর্জনের আন্দোলন ব্যর্থ প্রচেষ্টা: ওবায়দুল কাদের দুর্নীতির অজুহাতে বাংলাদেশকে জলবায়ু তহবিল থেকে বঞ্চিত করা হচ্ছে: টিআইবি

যশোর রাজগঞ্জের খেজুরের গুড় যাচ্ছে দেশ-বিদেশ

  • প্রকাশিত : সোমবার, ৪ জানুয়ারি, ২০২১

আব্দুল্লাহ আল সাকিব (স্টাফ রিপোর্টার)।।যশোরের যশ, খেজুরের রস। এখন ভরা মৌসুম। রস সংগ্রহ ও তা থেকে গুড়-পাটালি প্রস্তুতের কাজ চলছে পুরোদমে। যশোরের খেজুরের গুড় বিখ্যাত।

যশোরের মনিরামপুর ‍উপজেলার রাজগঞ্জ গ্রাম খেজুর গুড়ের জন্য বিখ্যাত। এ অঞ্চলের সেই খেজুরের গুড় এখন প্লাস্টিকের ড্রামভর্তি হয়ে চলে যাচ্ছে দেশ-বিদেশে।

শীতের মৌসুমে দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে ব্যাপারীরা ছুটে আসে এ বাজারে গুড় কিনতে। তারা স্থানীয় বাজার ঘুরে হাজার হাজার ঠিলে গুড় কেনে। সেগুলো ড্রামে ভরে নিয়ে যায় নিজ এলাকায়। একই প্রক্রিয়ায় এ উপজেলার গুড় যাচ্ছে বিদেশেও।

প্রতি সপ্তাহে দুদিন রাজগঞ্জ বাজারের গুড় হাট বসে। এ হাটে গুড় বেচাকেনা বিকালের মধ্যে শেষ হয়ে যায়। এমনকি গুড়ের বাজার ধরতে ব্যাপারীরা হাটবারের আগের দিন এসে এলাকায় জড়ো হয়। দেখতে দেখতে হাজির হয় পাইকারি ব্যাপারীর দল। আগে বাজারে প্রতিটি তরল গুড়ের ভাঁড় ১ হাজার ৫শ থেকে ১ হাজার ৬শ টাকা ও শুকনো গুড়ের বড় ভাঁড় ২ হাজার টাকা পর্যন্ত বিক্রি হতো। কিন্তু বর্তমানে দাম কিছুটা কম।

সোমবার রাজগঞ্জ হাটে গিয়ে দেখা গেছে, প্রতি ভাঁড় গুড়ের দাম ১ হাজার ৪শ থেকে ১ হাজার ৫শ টাকা পর্যন্ত বিক্রি হয়েছে। ব্যাপারীরা গুড়ের ভাঁড় কিনে সারিবদ্ধভাবে সাজিয়ে রেখেছে। কেনাবেচা শেষে ব্যাপারীরা সব ভাঁড় থেকে গুড় ঢেলে ড্রাম ভর্তি করে অনায়াসে নিয়ে যাচ্ছে দেশের বিভিন্ন প্রান্তে। এরপর এসব গুড় দেশের চাহিদা পূরণ করে বিদেশেও পাঠানো হচ্ছে।

ব্যাপারীদের কাছে প্লাস্টিকের ড্রাম ব্যবহার করার কারণ জানতে চাইলে তারা বলে, পথিমধ্যে রাস্তা ভাঙাচুরা হওয়ায় ঝাঁকুনিতে গুড়ের ভাঁড় ভেঙে গুড় নষ্ট হয়ে যায়। তাই এখন গুড় নিরাপদে নিয়ে যাওয়ার জন্য প্লাস্টিকের ড্রাম ব্যবহার করি।

ড্রামে করে নিশ্চিন্তে পিকআপ কিংবা ট্রাকে দেশের বিভিন্ন প্রান্তে চলে যাচ্ছে রাজগেঞ্জের ভাড়ের গুড়।

এই বিভাগের আরো সংবাদ

আজকের দিন-তারিখ

  • শুক্রবার (দুপুর ২:৩৩)
  • ১৭ই মে ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ
  • ৯ই জিলকদ ১৪৪৫ হিজরি
  • ৩রা জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ (গ্রীষ্মকাল)

এই মুহুর্তে সরাসরি সংযুক্ত আছেন

Live visitors
184
3780831
Total Visitors