হাসতে গেলে কাঁদিচোখের জলে ঝড়ে রক্তক্ষত বিক্ষত হলোদেহটা আমারবাকি দেহটা আমার জব্দ,এ কেমন চাওয়ারক্ত ঝড়ে সারা বেলা। ফিরবে না আকাশের বুকেহারিয়ে যাওয়া তাঁরানক্ষত্র আকাশ পানে যতো ছিলো,বলছে সবে,,,এ কেমন চাওয়া।
দূর্জয় রিলিজিওন ডেস্ক : বিচিত্র এই পৃথিবীতে কত রকম মানুষের বাস। কেউ সাদা কেউ কালো, কেউ ধনী কেউ গরীব, কেউ লম্বা কেউ খাটো, কেউ শাসক কেউ শাসিত, আরও কত কী!
রং বে রংয়ের খেলার ঝুড়ি,আছে ভর্তি পেট!পেট তো নয়এ যেনো, তামাশার রাজ্য কেট। চাতুরীতার সংঙ্গে করে,মজ্জার মজ্জার যোগ!সহজ সরল মনটি পেলে,তবে মজ্জা করে বেশ। মানুষ নামের মানুষত্ব এখন,রং তামাশার খেলা!ছলার
ফুল হলে না,ঘাস হলে না,পাহাড় নদীর ধারে,জন্ম নিলে মানুষ হয়ে জীবন নদীর পারে।প্রিয়, শেখ মুজিবুর রহমানআকাশে- বাতাসে,সাগরে- নদীতে তোমার কন্ঠধ্বনি বহমান।ভাষা আন্দোলনে ছিলে তুমি শ্রেষ্ঠতম নেতা,তাইতো মোরা বলতে পারি বাংলা
সহিব চিরন্তন দুঃখ জ্বালা তোমার কান্তি দেখিয়াকহিব কাহারে তোমার কথা আলেখ্য যে বসুমতি জুড়িয়া।দেখিবার কেহ কি নাই সংসারে?কত মর্মজ্বালা বাদানুবাদ করে সুখের সাথেআহারে দিবস রজনী জুড়িয়া।হায়রে করতোয়া, হায়রে যমুনাকত কবি
কেঁদে ছিলাম সেই দিনকেউ দেখেনি,,,বুঝেনি আমার কষ্ট কেউতবুও আমার রক্ত ঝরালিকি পেলি আর কি না পেলিকিন্তু আমাকে তো হারালি,যতো স্বপ্ন ছিলো আমারতোমাদের ঘিরেতোমরাই তো নষ্ট করলেযা ছিলো পাওয়না তোমাদের।কেঁদে ছিলাম
ভালোবাসার শীতল পরশ,মায়ের আচলের তলে!শত ঝড় ঝঞ্ঝা প্রতিবন্ধকতা,দূর করে নিমেষে। আস্থার প্রতিক উদ্ধের গতি,নিম্নতে না রয়!স্নেহের শেষ ঠিকানা মাতৃ কায়া,অমূল্য সে ধন হয়। মাতৃ দেহের সুগন্ধ হৃদয় করে বিমোহিত,আকুল আবেশে!ললাটে
মানুষের মতো মানুষ আছেহাজার ও ভরি ভরিসৎ মানুষের গলায় দড়ি দিয়েটানছে সমাজ ভরি ভরি,দিন মজুরির কাজের শেষেযখন বাড়ী ফিরেকঠিন মানুষের ছদ্মরূপিরূপের তখন দেখা মেলে।বাজার থেকে সদায় আনতেলাগে শুধু টাকাশ্রমের শেষে
শান্ত মেয়ের গুণের সীমা নেই,তো অবনী পরে !হিয়ার পরশে শীতল করে, মরুতৃষ্ণার মাঝে জ্বলিত রাশিকে। সৃষ্টি কে রক্ষা করতে ধারণ করে,কমল মাতৃ কায়া !রক্ত মাংশ জল আহার দিয়ে,বাঁচায় ভালোবাসা। প্রেমের
খোকা , ও খোকাডাকছে তোমায় স্বাধীনতাতুমি শুনেছো না কি খোকাওরা তোমায় ডাকছে ,ছিনিয়ে আনতে তোমার মায়ের ভাষাতুমি শুনেছো না কি খোকাখোকা,ও খোকা । তোমায় নিয়ে স্বপ্ন দেখেনীহরো মানুষের দলতুমি ওদের