বৃহস্পতিবার দুপুরে এক সংবাদ সম্মেলনে বিএনপির এই জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব বলেন, “আগামী ২৭ ফেব্রুয়ারি খুলনায় অনুষ্ঠেয় সমাবেশের প্রস্তুতির প্রাক্কালে মহানগরীতে পুলিশি হামলা ও হয়রানি শুরু হয়েছে। সমাবেশের অনুমতি দেবে কি দেবে না- এই ধরনের একটা আশঙ্কার মধ্যে পুলিশ কর্তৃপক্ষ রেখেছেন।”
রিজভী বলেন, “গণতন্ত্রের সমাবেশ করার যে অধিকার, এই অধিকারকে বানচাল করে উল্টো সমাবেশ যাতে সাফল্যমণ্ডিত না হয়, সেজন্য পুলিশি হয়রানি ও আক্রমণ চলছে। আমি এ ঘটনার ধিক্বার জানাচ্ছি।”
সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়, খুলনায় সমাবেশের অনুমতির জন্য বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক ও মহানগর সভাপতি নজরুল ইসলাম মঞ্জুর নেতৃত্বে প্রতিনিধিরা পুলিশ কর্তৃপক্ষের সঙ্গে কয়েক দফা বৈঠক করেছেন। কিন্তু বিষয়টির ফয়সালা হয়নি।
“এক দিকে পুলিশ কথা বলছেন বিএনপি নেতৃবৃন্দের সাথে, দেবে কি দেবেন না- এটা নিশ্চিত করছেন না। অন্যদিকে পাড়া-মহল্লা-ওয়ার্ডে ব্যাপক পুলিশি অভিযান শুরু হয়েছে, বিএনপি নেতা-কর্মীদের হয়রানি করছে, গ্রেপ্তার করছে।”
ইতোমধ্যে যুবদল নেতা সুমন, সিরাজুল ইসলাম, আলাউদ্দিন, খায়রুজ্জামান টুকু, হারুন মোল্লা, বিএনপি নেতা শাহজাহান শেখ, জাহিদুল ইসলাম, তাঁতী দল নেতা মাসুম, ছাত্র দল নেতা শামীম আশরাফ, আসাদুজ্জামান আসাদ, বাবুলসহ বহু নেতা-কর্মীকে পুলিশ ‘গ্রেপ্তার’ করেছে বলে দাবি করেন রিজভী।
গত সিটি নির্বাচনে বিএনপির মেয়র প্রার্থীরা খুলনায় যে সমাবেশের ঘোষণা দিয়েছেন, তার অনুমতি দিতে পুলিশ ‘টালবাহানা করছে’ বলে অভিযোগ করেছেন রুহুল কবির রিজভী।
বৃহস্পতিবার দুপুরে এক সংবাদ সম্মেলনে বিএনপির এই জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব বলেন, “আগামী ২৭ ফেব্রুয়ারি খুলনায় অনুষ্ঠেয় সমাবেশের প্রস্তুতির প্রাক্কালে মহানগরীতে পুলিশি হামলা ও হয়রানি শুরু হয়েছে। সমাবেশের অনুমতি দেবে কি দেবে না- এই ধরনের একটা আশঙ্কার মধ্যে পুলিশ কর্তৃপক্ষ রেখেছেন।”
রিজভী বলেন, “গণতন্ত্রের সমাবেশ করার যে অধিকার, এই অধিকারকে বানচাল করে উল্টো সমাবেশ যাতে সাফল্যমণ্ডিত না হয়, সেজন্য পুলিশি হয়রানি ও আক্রমণ চলছে। আমি এ ঘটনার ধিক্বার জানাচ্ছি।”
সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়, খুলনায় সমাবেশের অনুমতির জন্য বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক ও মহানগর সভাপতি নজরুল ইসলাম মঞ্জুর নেতৃত্বে প্রতিনিধিরা পুলিশ কর্তৃপক্ষের সঙ্গে কয়েক দফা বৈঠক করেছেন। কিন্তু বিষয়টির ফয়সালা হয়নি।
“এক দিকে পুলিশ কথা বলছেন বিএনপি নেতৃবৃন্দের সাথে, দেবে কি দেবেন না- এটা নিশ্চিত করছেন না। অন্যদিকে পাড়া-মহল্লা-ওয়ার্ডে ব্যাপক পুলিশি অভিযান শুরু হয়েছে, বিএনপি নেতা-কর্মীদের হয়রানি করছে, গ্রেপ্তার করছে।”
ইতোমধ্যে যুবদল নেতা সুমন, সিরাজুল ইসলাম, আলাউদ্দিন, খায়রুজ্জামান টুকু, হারুন মোল্লা, বিএনপি নেতা শাহজাহান শেখ, জাহিদুল ইসলাম, তাঁতী দল নেতা মাসুম, ছাত্র দল নেতা শামীম আশরাফ, আসাদুজ্জামান আসাদ, বাবুলসহ বহু নেতা-কর্মীকে পুলিশ ‘গ্রেপ্তার’ করেছে বলে দাবি করেন রিজভী।